ক্রমিক নং |
সেবার নাম |
সেবা প্রদান পদ্ধতি |
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র এবং প্রাপ্তিস্থান |
সেবার মূল্য এবং পরিশোধ পদ্ধতি |
সেবা প্রদানের সময়সীমা |
দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (নাম,পদবি, ফোন নম্বর ও ইমেইল) |
(১) |
(২) |
(৩) |
(৪) |
(৫) |
(৬) |
(৭) |
১ |
অকৃষি খাসজমি বন্দোবস্ত প্রস্তাব অনুমোদন।
|
আবেদন প্রাপ্তির পর জেলাপ্রশাসক কর্তৃক অকৃষি খাসজমি বন্দোবস্ত নীতিমালা-১৯৯৫ অনুযায়ী বন্দোবস্ত নথি সৃজন করে মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব প্রেরণ করা হলে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদনক্রমে মন্ত্রণালয় হতে বন্দোবস্ত আদেশ জারি করা হয়। |
|
বন্দোবস্তগ্রহীতা ক্ষেত্র বিশেষে জমির বাজার মূল্য/বাজার মূল্যের ১০% /প্রতীকী মূল্য সরকারের কোষাগারে জমা দেওয়া সাপেক্ষে জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে কবুলিয়ত সম্পাদন করা হয়। |
(ক) মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক নিষ্পত্তিযোগ্য নথির ক্ষেত্রে ৪৫ কর্মদিবস ।
(খ) মাননীয় ভূমি মন্ত্রী মহোদয় কর্তৃক নিষ্পত্তিযোগ্য নথির ক্ষেত্রে ৩০ কর্মদিবস । |
১) ঢাকা মহানগরীর ক্ষেত্রে: শেখ আতাহার হোসেন উপসচিব, খাসজমি-১(অধিশাখা) ফোন (অ): +৮৮-০২-৯৫৪৫৬৩৯ ই-মেইল: ataful1960@yahoo.com
২) খুলনা, বরিশাল, রাজশাহী, রংপুর ও সিলেট বিভাগের ক্ষেত্রে: শোয়াইব আহমাদ খান উপসচিব, খাসজমি-২(অধিশাখা) মোবাইল-০১৭১১৯৬৭০২২ ফোন(অ):+৮৮-০২-৯৫৪০৮৯৭
৩) ঢাকা বিভাগ (ঢাকা মহানগরী বাদে), ময়মনসিংহ ও চট্টগ্রাম বিভাগের ক্ষেত্রে: জনাব মোঃ জাহিদুল ইসলাম যুগ্মসচিব, খাসজমি-৩ মোবাইলঃ+৮৮০১৭১১৯৭২৭৯৬ |
২ |
বন্দোবস্তগ্রহীতা কর্তৃক বন্দোবস্ত প্রাপ্ত অকৃষি খাসজমি বিক্রয় /হস্তান্তর প্রস্তাব অনুমোদন
|
বন্দোবস্তকৃত অকৃষি খাসজমি বিক্রয়/হস্তান্তরের আবেদন প্রাপ্তির পর জেলা প্রশাসক কেস নথি সৃজন করে জমির বর্তমান বাজার মূল্য নির্ধারণ পূর্বক মতামতসহ মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব প্রেরণ করলে মন্ত্রণালয় হতে কাগজপত্র পরীক্ষাপূর্বক যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদন নিয়ে সরকারী আদেশ করা হয়। |
|
জমির বাজার মূল্যের শতকরা ২৫ ভাগ সরকারি কোষাগারে জমা দিতে হয়। কোড নং ১-৪৬৩১-০০০০-৩৬০১ |
৩০ কর্মদিবস |
১) ঢাকা মহানগরীর ক্ষেত্রে: শেখ আতাহার হোসেন উপসচিব, খাসজমি-১(অধিশাখা) ফোন (অ):+৮৮-০২-৯৫৪৫৬৩৯
২) খুলনা, বরিশাল, রাজশাহী, রংপুর ও সিলেট বিভাগের ক্ষেত্রে: শোয়াইব আহমাদ খান উপসচিব, খাসজমি-২(অধিশাখা) মোবাইল-০১৭১১৯৬৭০২২ ফোন (অ):+৮৮-০২-৯৫৪০৮৯৭
৩) ঢাকা বিভাগ (ঢাকা মহানগরী বাদে), ময়মনসিংহ ও চট্টগ্রাম বিভাগের ক্ষেত্রে: জনাব মোঃ জাহিদুল ইসলাম যুগ্মসচিব, খাসজমি-৩ মোবাইলঃ+৮৮০১৭১১৯৭২৭৯৬ |
৩ |
আদালতের রায়/ডিক্রী/আদেশের প্রেক্ষিতে খাস খতিয়ানভুক্ত সম্পত্তির রেকর্ড সংশোধনের নিমিত্ত মন্ত্রণালয়ের মতামত
|
আবেদন প্রাপ্তির পর সংশিস্নষ্ট জেলা প্রশাসক কাগজ পত্র সহ কেস নথি সৃজন পূর্বক মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করলে। কর্তৃপক্ষের অনুমোদন গ্রহণ পূর্বক মতামত জানিয়ে দেয়া হয়।
|
|
বিনামূল্যে |
৩০ কর্মদিবস |
১) ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের জন্য: তাসনূভা নাশতারান সহকারী সচিব, আইন-১ শাখা ফোন (অ): +৮৮-০২-৯৫৪০১২৫ মোবাইলঃ +৮৮০১৭১১০৭৯০৭৫ ই-মেইল: saslaw1@minland.gov.bd
২) চট্টগ্রাম, রাজশাহী, রংপুর ও সিলেট বিভাগের জন্য: জনাব মোঃ আবদুর রাশেদ খান উপ সচিব, আইন-২ (অধিশাখা) ফোন (অ): +৮৮০২৯৫৪০০৪৬ মোবা: +৮৮০১৭১৫৬৬৬১৩৮ ই-মেইল: saslaw2@minland.gov.bd |
৪ |
উন্নয়ন প্রকল্পের অধীনে ২০ একরের উর্দ্ধে সরকারি জলমহাল মৎস্যজীবী সমবায় সমিতি লিঃ বরাবরে ইজারা প্রদান |
‘‘সরকারি জলমহাল ব্যবস্থাপনা নীতি, ২০০৯ অনুযায়ী মৎস্যজীবী সমবায় সমিতি লিঃ মন্ত্রণালয়ে আবেদন করলে সংশিস্নষ্ট জেলা প্রশাসকের নিকট প্রেরণ করা হয়। উপজেলা এবং জেলা জলমহাল ব্যবস্থাপনা কমিটি কর্তৃক কাগজপত্র যাচাই-বাছাই অন্তে ইজারা প্রদানের সুপারিশ করা হলে ভূমি মন্ত্রণালয়ের সরকারি জলমহাল ইজারা প্রদান সংক্রান্ত কমিটির অনুমোদনক্রমে ০৬ (ছয়) বছর মেয়াদি ইজারা প্রদান করা হয়। |
|
অনুমোদিত ইজারা মূল্য ট্রেজারি চালানের মাধ্যমে সরকারি কোষাগারে জমা প্রদান করা হয় । কোড নং-১/৪৬৩১/০০০০/১২৬১
|
০৩ (তিন) মাস |
মোঃ রাশেদুল ইসলাম উপসচিব সায়রাত-১শাখা ফোনঃ +৮৮-০২-৯৫৪৯১৭৫ ই-মেইল: mol_sairat_1@yahoo.com
|
৫ |
গুরুত্বপূর্ণ সরকারি প্রকল্পের জন্য বালু উত্তোলনের অনুমতি প্রদান। |
আবেদনের প্রেক্ষিতে জেলা প্রশাসক কর্তৃক বালু উত্তোলনের সুপরিশসহ প্রস্তাব বিভাগীয় কমিশনারের মাধ্যমে প্রেরণ করা হলে যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদনক্রমে মন্ত্রণালয় হতে সরকারি আদেশ জারি করা হয়। |
|
অনুমোদিত ইজারা মূল্য ট্রেজারী চালানের মাধ্যমে সরকারী কোষাগারে জমা দিতে হয়। |
৩০ কর্মদিবস |
জনাব মোঃ শিবিবর আহমদ উছমানী সহকারী সচিব সায়রাত শাখা-২ ফোন নং-৯৫৪০৫৩৪ ই-মেইল: sibbirkgn@gmil.com জনাব মোঃ শিবিবর আহমদ উছমানী সহকারী সচিব সায়রাত শাখা-২ ফোন নং-৯৫৪০৫৩৪ ই-মেইল: sibbirkgn@gmil.com
জনাব মোঃ শিবিবর আহমদ উছমানী সহকারী সচিব সায়রাত শাখা-২ ফোন নং-৯৫৪০৫৩৪ ই-মেইল: sibbirkgn@gmil.com |
৬ |
হাট বাজার প্রতিষ্ঠা/বিলুপ্তি প্রস্তাব অনুমোদন। |
আবেদনের প্রেক্ষিতে জেলা প্রশাসক কর্তৃক হাট বাজার প্রতিষ্ঠা/বিলুপ্তি প্রস্তাব বিভাগীয় কমিশনারের মাধ্যমে প্রেরণ করা হলে যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদনক্রমে মন্ত্রণালয় হতে সরকারি আদেশ জারি করা হয়।
|
|
বিনামূল্যে |
৩০ কর্মদিবস |
|
৭ |
হাট বাজারের জায়গায় বহুতল বিশিষ্ট ভবন নির্মাণ অনুমোদন।
|
আবেদনের প্রেক্ষিতে জেলা প্রশাসক কর্তৃক হাট বাজারে বহুতল ভবন নির্মাণের প্রস্তাব বিভাগীয় কমিশনারের মাধ্যমে প্রেরণ করা হলে কর্তৃপক্ষের অনুমোদনক্রমে মন্ত্রণালয় হতে সরকারি আদেশ জারি করা হয়। |
|
বিনামূল্যে |
২০ কর্মদিবস |
|
৮ |
চিংড়ী মহাল ঘোষণা প্রদান |
আবেদনের প্রেক্ষিতে জেলা প্রশাসক কর্তৃক চিংড়ি মহাল ব্যবস্থা নীতিমালা ১৯৯২ অনুযায়ী জেলা কমিটির সুপারিশক্রমে বিভাগীয় কমিশনারের মাধ্যমে প্রস্তাব প্রেরণ করা হলে কর্তৃপক্ষের অনুমোদনক্রমে মন্ত্রণালয় হতে সরকারি আদেশ জারি করা হয়। |
ব্যাংক সলভেন্সী সার্টিফিকেট। |
|
৩০ কর্মদিবস |
|
৯ |
চিংড়ী মহাল ইজারা প্রদান |
আবেদনের প্রেক্ষিতে জেলা প্রশাসক কর্তৃক চিংড়ি মহাল ব্যবস্থা নীতিমালা ১৯৯২ অনুযায়ী জেলা কমিটির সুপারিশক্রমে বিভাগীয় কমিশনারের মাধ্যমে মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব প্রেরণ করা হলে মন্ত্রণালয় থেকে যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদনক্রমে সরকারি আদেশ জারি করা হয়। |
|
ইজারা মূল্য ট্রেজারী চালানের মাধ্যমে সরকারী কোষাগারে জমা দিতে হবে। |
৩০ কর্মদিবস |
|
১০ |
ঘোষণাকৃত চিংড়ী মহাল বাতিল |
চিংড়ী মহাল বাতিলের ক্ষেত্রে জেলাপ্রশাসক কর্তৃক বিভাগীয় কমিশনারের মাধ্যমে প্রস্তাব প্রেরণ করা হলে যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদনক্রমে সরকারি আদেশ জারি করা হয় |
|
বিনামূল্যে |
৩০ কর্মদিবস |
|
১১ |
লবণ মহাল ঘোষণা |
আবেদনের প্রেক্ষিতে জেলা প্রশাসক কর্তৃক লবন মহাল ব্যবস্থা নীতিমালা ১৯৯২ অনুযায়ী জেলা কমিটির সুপারিশক্রমে বিভাগীয় কমিশনারের মাধ্যমে প্রস্তাব প্রেরণ করা হলে যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদনক্রমে মন্ত্রণালয় হতে সরকারি আদেশ জারি করা হয়। |
|
বিনামূল্যে |
৩০ কর্মদিবস |
|
১২ |
লবণ মহাল ইজারা প্রদান |
আবেদনের প্রেক্ষিতে জেলা প্রশাসক লবন মহাল ব্যবস্থা নীতিমালা ১৯৯২ অনুযায়ী ইজারার প্রস্তাব বিভাগীয় কমিশনারের মাধ্যমে প্রেরণ করলে যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদনক্রমে মন্ত্রণালয় হতে সরকারি আদেশ জারি করা হয়। |
|
ইজারা মূল্য ট্রেজারী চালানের মাধ্যমে সরকারী কোষাগারে জমা দিতে হয়। |
৩০ কর্মদিবস |
|
১৩ |
লবণ মহাল বাতিল ঘোষণা |
লবন মহাল ব্যবস্থা নীতিমালা ১৯৯২ অনুযায়ী জেলা প্রশাসক কর্তৃক লবন মহাল বাতিলের প্রস্তাব বিভাগীয় কমিশনারের মাধ্যমে প্রেরণ করলে যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদনক্রমে মন্ত্রণালয় হতে সরকারি আদেশ জারি করা হয়। |
১. বিভাগীয় কমিশনারের মাধ্যমে জেলা প্রশাসক এর স্বয়ং সম্পূর্ণ প্রস্তাব ২. নাগরিকত্ব সনদ ৩. প্রকৃত লবণ চাষী/লবণ প্রক্রিয়াকারী সংক্রান্ত সনদ ৪. মৌজা ম্যাপ ৫. অভিজ্ঞতার সনদপত্র।
|
বিনামূল্যে |
৩০ কর্মদিবস |
|
১৪ |
বেসরকারী প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য ভূমি অধিগ্রহণ। |
জেলা প্রশাসকের নিকট থেকে অধিগ্রহণ প্রস্তাব প্রাপ্তির পর কেন্দ্রীয় ভূমি বরাদ্দ কমিটির অনুমোদনক্রমে অধিগ্রহনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত প্রদান করা হয়। ৫০ বিঘার ঊর্ধ্বে জমি অধিগ্রহণের বিষয়টি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদন সাপেক্ষে পরবর্তী কার্যক্রম গ্রহণ করার জন্য জেলা প্রশাসক বরাবরে কেস নথি ফেরত প্রদান করা হয়। |
(১) প্রস্তাবিত প্রকল্প /উদ্দেশ্যের সারপত্রসহ উহা বাস্তবায়নের জন্য অর্থায়নের উৎস এবং অর্থলগনী প্রতিষ্ঠানের নিশ্চয়তা পত্র। (২) ন্যূনতম জমির চাহিদাপত্র (৩) প্রস্তাবিত জমির দাগসূচি (৪) লে-আউট পস্নান (৫) সর্বশেষ জরিপের নক্সা (নক্সায় প্রস্তাবিত জমি লাল কালি দ্বারা চিহ্নিত করতে হবে) (৬) বিধিমালার ৭ নং বিধিতে ছ ফরমে সম্মতিপত্র( ৩০০ টাকার ননজুডিসিয়াল স্টাম্পের উপর) (৭) রাজউক, কে,ডি,এ. সি.ডি.এ এর অনাপত্তিপত্র (যে ক্ষেত্রে যা প্রয়োজ্য)। (৮) প্রকল্পের বিস্তারিত বর্ণনা |
|
|
|
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস